On this website you will find quotes from famous writers, their biographies and literary works. You can easily share the quotes on your personal social media site. This website topics are designed to be easy to read and easy to remember. Contact us if you need any information or advice.
যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ।।যদি বর্ষে ফাগুনে, রাজা যায় মাগুনে।।
খনা
সকাল শোয় সকাল ওঠে তার কড়ি না বৈদ্য লুটে।
খনা
আলো হাওয়া বেঁধো না রোগে ভোগে মরো না।
খনা
যে চাষা খায় পেট ভরে গরুর পানে চায় না ফিরে গরু না পায় ঘাস পানি ফলন নাই তার হয়রানি।
খনা
খনা ডেকে বলে যান রোদে ধান ছায়ায় পান।
খনা
গাছগাছালি ঘন রোবে না গাছ হবে তার ফল হবে না।
খনা
হাত বিশ করি ফাঁক আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ।
খনা
বিশ হাত করি ফাঁক, আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ। গাছ গাছি ঘন রোবে না, ফল তাতে ফলবে না।
খনা
যদি না হয় আগনে বৃষ্টি তবে না হয় কাঁঠালের সৃষ্টি।
আষাঢ়ের পানি। তলে দিয়া গেলে সার। উপরে দিয়া গেলে ক্ষার।।
খনা
গাঁ গড়ানে ঘন পা। যেমন মা তেমন ছা।। থেকে বলদ না বয় হাল, তার দুঃখ সর্ব্বকাল।
খনা
যে চাষা খায় পেট ভরে। গরুর পানে চায় না ফিরে। গরু না পায় ঘাস পানি। ফলন নাই তার হয়রানি।।
খনা
গরুর পিঠে তুললে হাত। গিরস্থে কভু পায় না ভাত।। গাই দিয়া বায় হাল দু:খ তার চিরকাল।
খনা
দিন থাকতে বাঁধে আল। তবে খায় তিন শাল।। বারো পুত তেরো নাতি। তবে করো বোরো খেতি।।
খনা
মেঘ করে রাত্রে হয় জল। তবে মাঠে যাওয়াই বিফল।।
খনা
যদি থাকে টাকা করবার গোঁ। চৈত্র মাসে ভুট্টা দিয়ে রো।।
খনা
হলে ফুল কাট শনা। পাট পাকিলে লাভ দ্বিগুণা।।
খনা
পাঁচ রবি মাসে পায়, ঝরা কিংবা খরায় যায়।
খনা
খনা বলে শুন কৃষকগণ হাল লয়ে মাঠে বেরুবে যখন শুভ দেখে করবে যাত্রা না শুনে কানে অশুভ বার্তা। ক্ষেতে গিয়ে কর দিক নিরূপণ, পূর্ব দিক হতে হাল চালন নাহিক সংশয় হবে ফলন।
খনা
ভরা হতে শুন্য ভাল যদি ভরতে যায়, আগে হতে পিছে ভাল যদি ডাকে মায়। মরা হতে তাজা ভাল যদি মরতে যায়, বাঁয়ে হতে ডাইনে ভাল যদি ফিরে চায়। বাঁধা হতে খোলা ভাল মাথা তুলে চায়, হাসা হতে কাঁদা ভাল যদি কাঁদে বাঁয়।
খনা
কি করো শ্বশুর লেখা জোখা, মেঘেই বুঝবে জলের রেখা। কোদাল কুড়ুলে মেঘের গাঁ, মধ্যে মধ্যে দিচ্ছে বা। কৃষককে বলোগে বাঁধতে আল, আজ না হয় হবে কাল।
খনা
বার বছরে ফলে তাল, যদি না লাগে গরু নাল।
খনা
এক পুরুষে রোপে তাল, অন্য পুরুষি করে পাল। তারপর যে সে খাবে, তিন পুরুষে ফল পাবে।
খনা
নিত্যি নিত্যি ফল খাও, বদ্যি বাড়ি নাহি যাও।
খনা
চৈত্রেতে থর থর বৈশাখেতে ঝড় পাথর জ্যৈষ্ঠতে তারা ফুটে তবে জানবে বর্ষা বটে।
ডাক দিয়ে বলে মিহিরের স্ত্রী, শোন পতির পিতা, ভাদ্র মাসে জলের মধ্যে নড়েন বসুমাতা। রাজ্য নাশে, গো নাশে, হয় অগাধ বান, হাতে কাটা গৃহী ফেরে কিনতে না পান ধান।
খনা
ফাল্গুনে আট, চৈতের আট, সেই তিল দায়ে কাট।
খনা
উনো বর্ষায় দুনো শীত।
খনা
দিনে রোদ রাতে জল; দিন দিন বাড়ে ধানের বল।
খনা
আউশের ভুই বেলে, পাটের ভুঁই আটালে।
খনা
অঙ্কস্য বামা গতি।
খনা
ডাকে পাখী, না ছাড়ে বাসা, খনা বলে, সেই তো ঊষা।
খনা
যদি বর্ষে কাতি, রাজা বাঁধে হাতি।
খনা
যদি অশ্বি কুয়া ধরে, তবে ধানগাছে পোকা ধরে।
খনা
হাঁচি জেটি পড়ে যবে, অষ্ট গুণ তার লভ্য না হবে।
খনা
কিল আর তেল পড়লেই গেল।
খনা
বাঁশ মরে ফুলত, মানুষ মরে ভুলত।
খনা
পৌষের কুয়া বৈশাখের ফল। য'দ্দিন কুয়া ত'দ্দিন জল। শনিতে সাত মঙ্গলে/(বুধ) তিন। আর সব দিন দিন।
খনা
নববর্ষ খনার বচন বাঙালি বৈশাখ ক্ষণার বচন পহেলা বৈশাখ।
খনা
আমি অটনাচার্যের বেটি গনতে গাঁথতে কারে বা আঁটি।
খনা
ক্ষেত আর পুত, যত্ন বিনে যমদূত।
খনা
বাদল বামুন বান, দক্ষিণা পেলেই যান।
খনা
পাঁচ রবি মাসে পায়। ঝরায় কিংবা খরায় পায়।
খনা
খনা বলে শুনে যাও নারিকেল মুলে চিটা দাও গাছ হয় তাজা মোটা তাড়াতাড়ি ধরে গোটা।
খনা
শূন্য কলসী শুকনা না, শুকনা ডালে ডাকে কাক। যদি দেখ মাকুন্দ চোপা, এক পা না যেও বাপ।
খনা
চৈত্রে কুয়াশা ভাদ্রে বান।। সেই বর্ষে মরক জানচৈত্রে কুয়াশা ভাদ্রে বান।। সেই বর্ষে মরক জান।